আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কি? বিস্তারিত জেনে নিন

প্রিয় পাঠক, আজকে আমি আপনাদের সাথে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কি এই টপিক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আশা করি আপনি এই পোস্টটি পুরো মনোযোগ সহকারে পড়বেন। আপনি যদি এই পোস্টটি পুরো মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কি বা কাকে বলে তা বিস্তারত জানতে পারবেন। প্রিয় পাঠক, চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কি? বিস্তারিত জেনে নিন
আজকের বিশ্ব প্রযুক্তির দৌড়ে এক নতুন বিপ্লবের সাক্ষী হচ্ছে, যার কেন্দ্রে রয়েছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI)। এটি এমন একটি প্রযুক্তি, যা মানুষের বুদ্ধিমত্তার অনুকরণ করে কাজ করে। সাধারণত কম্পিউটার, রোবট এবং সফটওয়্যার এআই ব্যবহার করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সমস্যা সমাধান করতে পারে। বর্তমানে এআই চিকিৎসা, ব্যবসা, শিক্ষা, বিনোদন, যানবাহনসহ নানা ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কি?

চিন্তাশক্তি, বুদ্ধি কিংবা বিশ্লেষণ ক্ষমতা মানুষের সহজাত, একটি যন্ত্রকে মানুষের মতো বুদ্ধিমত্তা দিয়ে, সেটিকে চিন্তা করানো কিংবা বিশ্লেষণ করানোর ক্ষমতা দেওয়ার ধারণাটিকে সাধারণভাবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বলা হয়। কিছুদিন আগেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স দুর ভবিষ্যতের একটি কাল্পনিক বিষয়। কিন্তু অতি সম্প্রতি এই দূরবর্তী ভবিষ্যতের বিষয়টি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ হতে শুরু করেছে। 

তার প্রধান কারণ, পৃথিবীর মানুষ ডিজিটাল বিশ্বে এমনভাবে সম্পৃক্ত হয়েছে যে, হঠাৎ করে অচিন্তনীয় পরিমাণ ডেটা সৃষ্টি হয়েছে এবং সেই ডাটাকে প্রক্রিয়া করার মতো ক্ষমতাশালী কম্পিউটার আমাদের হাতে চলে এসেছে। এই ডেটা বা তথ্যকে প্রক্রিয়া করার জন্য বিজ্ঞানী এবং প্রযুক্তিবিদরা এমন একটি পদ্ধতি বেছে নিয়েছেন যেটি মানুষের মস্তিষ্কের মত কাজ করে। সাধারণভাবে এটা নিউরাল নেট নামে পরিচিত। সহজ ভাবে বলা যায় এর একটি ইনপুট স্তর এবং আউটপুট স্তর রয়েছে যার মাঝখানের স্তরটি লুকায়িত স্তর। 
প্রথমে এই নিউরাল নেটকে ইনপুট এবং তার সাথে যুক্ত আউটপুট ডাটা দিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়, তখন লুকায়িত স্তরটি এমনভাবে পরিবর্তিত হতে থাকে যেন প্রশিক্ষণের জন্য দেওয়া ইনপুটের জন্য সত্যি আউটপুটটি পাওয়া যায়। একবার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে গেলে এই নিউরাল নেটকে সম্পূর্ণ নতুন ইনপুট দিলেও সেটি তার জন্য সম্ভাব্য সঠিক আউটপুটটি দিতে পারবে। যত বেশি ডেটা দিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, নিউরাল নেটটি তত ভালো কাজ করবে। 

একটি লুক্কায়িত স্তর না রেখে একাধিক স্তর দিয়ে এই নেটকে আরো অনেক বুদ্ধিমান করা সম্ভব। তখন নেটটি নিজেই ডেটা ব্যবহার করে শিখে নিতে পারবে। এই প্রক্রিয়ার নাম ডিপ লানিং এবং বলা যেতে পারে এটি সত্যিকারের আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর সবচেয়ে কাছাকাছি একটি প্রক্রিয়া। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগের ক্ষেত্রে প্রধানত C/C, Java, MATLAB, Python, SHRDLU, PROLOG, LISP, CLISP, R ইত্যাদি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করা হয়। কার্যকারিতা ও প্রয়োজনীয়তার ভিত্তিতে ডেভে লপারগণ তাঁদের পছন্দসই প্রোগ্রাম ব্যবহার করে থাকেন। 

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের সবচেয়ে সফল ক্ষেত্র হিসেবে মেশিন লার্নিং এর কথা বলা যায়। বর্তমান Reinforcement Learning গবেষণার মূল ভিত্তি হচ্ছে একটি যন্ত্রকে আলাদাভাবে কোন কিছু শেখানো হবে না। মেশিনের সামনে উপস্থিত বিশাল পরিমাণ ডেটা থেকে একটি যন্ত্র নিজেই শিখে নেবে। প্রথম প্রথম সিদ্ধান্ত নিতে ভুল হবে, কিন্তু ঠিক মানুষের মতোই যন্ত্র ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে শিখবে। 

আমরা আমাদের জীবদ্দশাতেই আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের কিছু সফল প্রয়োগ দেখতে পাবো, তার একটি হচ্ছে ড্রাইভার বিহীন স্বয়ংক্রিয় গাড়ি। আবহাওয়ার সফল ভবিষ্যৎবাণী আমরা ইতিমধ্যে দেখতে শুরু করেছি। এছাড়াও বর্তমান বিশ্বে কম্পিউটার প্রযুক্তি নির্ভর এমন কোন ক্ষেত্রে খুঁজে পাওয়া যাবে না যেখানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারিক প্রয়োগ নেই। 

যেমন চিকিৎসা বিদ্যা, অটোমোবাইল, ফাইনান্স, সার্ভেইলেন্স, সোশ্যাল মিডিয়া, এন্টারটেইনমেন্ট, শিক্ষা, স্পেস এক্সপ্লোরেশন, গেমিং, রোবোটিক্স, কৃষি, ই-কমার্স সহ স্টক মার্কেটের শেয়ার লেনদেন, আইনের সমস্যার সম্ভাব্য সঠিক সমাধান, বিমান চালনা, যুদ্ধ ক্ষেত্র পরিচালনা ইত্যাদি ক্ষেত্রে এর ব্যাপক ব্যবহার বর্তমানে পরিলক্ষিত হচ্ছে।

রোবটিক্স

রোবট শব্দের সাথে আমরা সবাই কমবেশি পরিচিত, এই শব্দটি দিয়ে আমরা এমন এক ধরনের যন্ত্র কে বোঝায় যেটি মানুষের কর্মকাণ্ডের অনুরূপ কর্মকাণ্ড করতে পারে। বিজ্ঞান, ইঞ্জিনিয়ারিং, এবং প্রযুক্তির সমন্বয়ে গঠিত যে বিষয়টি রোবটের ধারণা, নকশা, উৎপাদন, কার্যক্রম কিংবা ব্যবহার বাস্তবায়ন করতে পারে তাকে রোবটিক্স বলা হয়ে থাকে। রোবট কথাটি বলা হলে যদিও সাধারণভাবে আমরা মানুষের আকৃতির একটি যন্ত্র কল্পনা করি, কিন্তু প্রকৃত রোবট তার কাজের উপনির্ভর করে যে কোন আকারের বা আকৃতির হতে পারে। 
আজ থেকে এক যুগ আগেও রোবটের মূল ব্যবহার গাড়ির ওয়েল্ডিংর কিংবা স্ক্রু লাগানোর মাঝে সীমাবদ্ধ ছিল। প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে রোবটের কার্য পরিধীও বেড়ে যেতে শুরু করেছে এবং এমন কোন কাজ নেই যেখানে রোবট ব্যবহার করা হচ্ছে না। রোবটিক্স এর ক্ষেত্র বৃদ্ধি পেলেও তার গঠনে তিনটি নির্দিষ্ট বিশেষত্ব রয়েছে। 

সেগুলো হচ্ছে একটি রোবট যে নির্দিষ্ট কাজ করার জন্য তৈরি হয়, তার ওপর নির্ভর করে একটি বিশেষ যান্ত্রিক গঠন হয়ে থাকে, রোবটের যান্ত্রিক কাজ করার জন্য বিদ্যুৎ ব্যবহারের ব্যবস্থা থাকতে হয় এবং রোবটকে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করা হয়। রোবট শিল্প এখনো তুলনামূলকভাবে নতুন হলেও এতে সাগরের গভীর থেকে শুরু করে মহাকাশ পর্যন্ত সব জায়গায়, যেখানে মানুষের পক্ষে যাওয়া সম্ভব নয় সেখানেও কাজ করে যাচ্ছে।

রোবটের ব্যবহার

বিপজ্জনক কাজে: মানুষের পক্ষে যে সব কাজ অন্যান্ত বিপজ্জনক এবং ঝুঁকিপূর্ণ, যেমন সমুদ্রের তলদেশে যে কোনো অনুসন্ধানী কাজ, মাইন ইত্যাদি বিষ্ফোরক দ্রব্য নিস্ক্রিয়করণে, নিউক্লিয়ার শক্তি কেন্দ্রে, খনির অভ্যন্তরের কোনো কাজ, নদী-সমুদ্রের নিচে টানেল ইত্যাদি কার্যক্রমে রোবট ব্যবহৃত হচ্ছে।

শিল্প-কারখানায়: শিল্পোৎপাদন কাজে, শিল্প-কারখানার ভারী বস্তু নড়াচড়া করানো, প্যাকিং, সংযোজন, পরিবহন ইত্যাদি শ্রম সাধ্য কাজ ছাড়াও কম্পিউটার এইডেড কাজে রোবটিক্স-এর ব্যবহার রয়েছে।

সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম কাজে: মাইক্রোসার্কিটের উপাদান পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরিক্ষণ কাজ এবং ইলেকট্রনিক আইসিটি, প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ড ইত্যাদি তৈরির জন্য রোবট ব্যবহৃত হয়।

চিকিৎসা ক্ষেত্রে: সার্জারি, জীবাণুমুক্তকরন, ওষুধ বিতরণ ইত্যাদি কাজে রোবট ব্যবহৃত হয়।

সামরিক ক্ষেত্রে: বিস্ফোরক দ্রব্য শনাক্তকরণ, বোমা নিস্ক্রিয়করণ, যুদ্ধক্ষেত্রে এবং অন্যান্য মিলিটারি অপারেশনে রোবট ব্যবহৃত হয়।

শিক্ষা ও বিনোদনে: শারীরিকভাবে অসুস্থ, পঙ্গু বা অটিস্টিক শিক্ষার্থীদেরকে বিশেষ শিক্ষা ব্যবস্থায় রোবটের ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে। শিশুদের চিত্র বিনোদনের ক্ষেত্রে খেলনা রোবট এবং মিডিয়া আর্ট এর ক্ষেত্রেও রোবট ব্যবহৃত হয়।

নিরাপত্তা ও পর্যবেক্ষণে: বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তার জন্য, অন্ধকারে কোন আগন্তুক কে পর্যবেক্ষণ করার জন্য, কিংবা বিপদজনক আসামিকে ধরার কাজে এবং পর্যবেক্ষণ ইত্যাদিত কাজে রোবট পুলিশকে সহায়তা দিয়ে থাকে।

মহাকাশ গবেষণায়: মহাকাশে কিংবা অন্য গ্রহ উপগ্রহ সম্পর্কিত নানাবিধ তথ্য অনুসন্ধান ও বৈজ্ঞানিক কার্যক্রম পর্যবেক্ষণের জন্য বা মহাকাশ যান প্রেরণ করার সময় ব্যাপক হারে ব্যবহার করা হয়।

ঘরোয়া কাজে: দৈনন্দিন ঘরোয়া কাজে, গৃহকর্মী হিসেবে নিত্যনৈমিত্তিক কার্যাদি সম্পাদনের জন্য রোবট ব্যবহার করা হয়।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবিধা অসুবিধা

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবিধা: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) আধুনিক প্রযুক্তির অন্যতম বিস্ময়। এটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে সহজ ও কার্যকর করে তুলেছে। প্রথমত, AI স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করতে পারে, যা সময় ও পরিশ্রম বাঁচায়। উদাহরণস্বরূপ, স্মার্টফোনের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট (যেমন Siri, Google Assistant) আমাদের বিভিন্ন তথ্য খুঁজে দিতে ও কাজ সম্পাদনে সহায়তা করে। দ্বিতীয়ত, স্বাস্থ্য খাতে AI রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার ক্ষেত্রে বিপ্লব এনেছে। 

আধুনিক রোবটিক সার্জারি এবং AI-ভিত্তিক রোগ বিশ্লেষণ চিকিৎসকদের সহায়তা করছে। তৃতীয়ত, শিল্প খাতে AI ব্যবহার করে উৎপাদনশীলতা বাড়ানো সম্ভব হয়েছে, যেখানে স্বয়ংক্রিয় রোবট অনেক জটিল কাজ দ্রুত সম্পাদন করতে পারে। এছাড়াও, AI আমাদের ব্যক্তিগত জীবনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যেমন অনলাইন কেনাকাটার সময় পছন্দ অনুযায়ী প্রস্তাব দেওয়া, গুগল ম্যাপের মাধ্যমে পথনির্দেশনা, এবং স্বয়ংক্রিয় অনুবাদের সুবিধা।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অসুবিধা: যদিও AI আমাদের জীবনে বিপ্লব এনেছে, তবে এর কিছু নেতিবাচক দিকও রয়েছে। প্রথমত, AI মানুষের চাকরি হ্রাস করছে। স্বয়ংক্রিয় মেশিন ও রোবটের কারণে অনেক শ্রমিক তাদের কর্মসংস্থান হারাচ্ছেন। দ্বিতীয়ত, ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে পড়ছে। 

AI-ভিত্তিক ডেটা বিশ্লেষণের মাধ্যমে ব্যক্তিগত তথ্য সহজেই সংগ্রহ ও ব্যবহার করা সম্ভব, যা অনেক সময় গোপনীয়তার জন্য হুমকি হতে পারে। তৃতীয়ত, AI নির্ভরশীলতা বাড়লে মানুষের সৃজনশীলতা ও চিন্তাশক্তি কমে যেতে পারে। যেহেতু AI সিদ্ধান্ত নিতে পারে, তাই মানুষ ধীরে ধীরে নিজের চিন্তাশক্তি কম ব্যবহার করতে শুরু করছে।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রধান বৈশিষ্ট্য কোনটি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সবচেয়ে প্রভাবশালী বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে একটি হল পুনরাবৃত্তিমূলক এবং ক্লান্তিকর কাজগুলিকে স্বয়ংক্রিয় করার ক্ষমতা । কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা-চালিত সিস্টেমগুলি এমন কাজগুলি পরিচালনা করতে পারে যার জন্য খুব কম বা কোনও সৃজনশীলতা বা সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনার প্রয়োজন হয় না, যা মানব কর্মীদের আরও জটিল এবং অর্থপূর্ণ কাজের উপর মনোনিবেশ করার জন্য মুক্ত করে

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কাজ কী?

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) এমন একটি প্রযুক্তি, যা মানুষের মতো চিন্তা করতে, শিখতে এবং সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম। এটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করতে পারে এবং জটিল সমস্যার সমাধান করতে সাহায্য করে। AI-এর প্রধান কাজগুলোর মধ্যে ডাটা বিশ্লেষণ, স্বয়ংক্রিয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ, ভাষা বুঝতে ও অনুবাদ করতে পারা, ছবি ও মুখের শনাক্তকরণ, এবং স্বয়ংক্রিয় মেশিন পরিচালনা উল্লেখযোগ্য।

উপসংহার

প্রিয় পাঠক, আজকে আমি আপনাদের সাথে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কি এই টপিক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। আশা করি আপনি এই পোস্টটি পুরো মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং উপকৃত হতে পেরেছেন। এ রকম আরো তথ্য মূলক পোস্ট পড়তে আমাদের সাথেই থাকুন। আমরা সবসময় পাঠকের চাহিদা অনুযায়ী পোস্ট পাবলিম করে থাকি। এই পোস্টটি পুরো মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url